শিক্ষা ও সংস্কৃতি
https://bijoybd71.com/desktop-logo-image/171107826520240309_020931.png

অভার অল বাংলাদেশ এর ৭ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন মোঃ আখতার হোসেন হিরন : বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্যে দিয়ে গতকাল শুক্রবার বাংলাদেশ ফিল্ম অর্কাইভ কনফারেন্স এ অভার অল বাংলাদেশ (OAB Foundation) ৭ম তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন করা হয়েছে। ২০১৮ সালে “গড়বো সমাজ, গড়বো দেশ, স্বেচ্ছাসেবীর বাংলাদেশ” স্লোগানকে ধারণ করে যাত্রা শুরু করে ওভার অল বাংলাদেশ (ওএবি) নামক সংগঠনের। প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই সংগঠনটি সামাজিক উন্নয়ন, পরিবেশ, মানবাধিকার, নারী স্বাস্থ্য, শিশু বিকাশ, এবং শিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়ন নিয়ে কাজ করছে। এর পাশাপাশি, স্বেচ্ছায় রক্তদান এবং স্বাস্থ্যসেবার মাধ্যমে সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়িয়েছে। প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই জ্ঞান ভিত্তিক এলাকা উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে অভার অল বাংলাদেশ (OAB Foundation)। বিগত বছরগুলোর ন্যায় এবারও অভার অল বাংলাদেশ (OAB Foundation) বিভিন্ন আয়োজনের মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে অভার অল বাংলাদেশ (OAB Foundation) ফাউন্ডার এন্ড ডিরেক্টর আসাদুজ্জামান তুহিন ও হেড অব এইচআর, ফয়সাল তাহসান এর সভাপতিত্বে আলোচনা অনুষ্ঠান ইকবালের কুরআন তেলওয়াত মধ্যে দিয়ে শুরু করা হয়।  আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি, ডেপুটি ডিরেক্টর ডিপার্টমেন্ট অব ইউথ ডেভেলপমেন্ট ঢাকা ডিস্ট্রিক্ট, এ কে এম শাহরিয়ার রেজা। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, ইবনুক সায়েদ রানা (চেয়ারম্যান, নিরাপদ ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন), মীর মোহাম্মদ আলি (সহকারী অধ্যাপক শের এ বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়),শাইরা মতিন (সিনিয়র সহকারী অধ্যাপক আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ),আসিফ মইনুর চৌধুরী( ক্লাইমেট চেঞ্জ এক্সপার্ট সেন্টার ফর পারটিসিপেটরি রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট) অন্যান্য অথিতিগণ।   এ সময় সবার অংশ গ্রহণে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর কেক কাটা হয়। প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে বর্ণিল সাজে সেজেছিল বাংলাদেশ ফিল্ম অর্কাইভ কনফারেন্স। পুরো কনফারেন্স জুড়ে জমকালো আলোকসজ্জা করা হয়। এছাড়াও অনুষ্ঠানে র‍্যাপেল ড্র অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথিদের মাঝে সবুজ বৃক্ষ গাছ উপহার দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে অভার অল বাংলাদেশ (OAB Foundation) এর ফরহাদ হোসেন (গ্রাফিক্স এন্ড ভিডিও টিম) ফারহানা আলম জেসি (মেম্বার Climate Action team) মোঃ হাসান (লিড আইটি টিম)আদিব ইমাম (মেম্বার,এইচ আর টিম) মাইমুনা রহমান (মেম্বার,নারী টিম) রাকিব মৃধা (ক্যাম্পাস এম্বাসেডর কোওর্ডিনেটর) নাসিম লিমন (মেম্বার,কনভেনর কমিটি) রাইসা মেহজাবিন,সোমেলি,হুমায়া তাসনিম,তুষার রাকিব,রামিসা গাজি এবং অভার অল বাংলাদেশ (OAB Foundation) এর সকল ভলেন্টিয়ার ও সদস্য গন উপস্থিত ছিলেন।

সিরাজগঞ্জের সর্বত্র ইরি বোরো ধান কাটা ও মাড়াইয়ের ধুম চলছে। প্রচন্ড রোদ আর গরমে কর্মব্যস্ত মানুষের নাভিশ্বাস। তার পরও থেমে নেই মৌসুমী এ ফসল ঘরে তোলার কাজ। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে দেশের শষ্যভান্ডারখ্যাত তাড়াশের চলনবিলে এবার ইরিধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। নিম্নাঞ্চল হওয়ায়  আগাম বৃষ্টি ও বর্ষার শঙ্কায় এ অঞ্চলে আগেভাগেই ইরি বোরো রোপন করা হয়ে থাকে। যার কারণে চৈত্র মাসের মাঝামাঝি থেকে শুরু করে বৈশাখের মাঝামাঝি এ সময়েই কৃষকেরা তাদের ফসল ঘরে তোলার কাজ শেষ করেন  ।  জেলার উল্লাপাড়া, রায়গঞ্জ, শাহজাদপুর,  কামারখন্দ এ এলাকাগুলো তুলনামুলক উচ্চ হওয়ায় সেখানে দেরিতে চাষ করা হয়। আর ফসল কাটতেও দেরি হয়।  জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ঘুরে কৃষকদের সাথে কথা বলে জানা গেছে এবার আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় ইরিবোরোর বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা আছে। কিছুকিছু অঞ্চলের ধানে কারেন্ট পোকা ( এক ধরনের ছত্রাক) আক্রমণ করায় ব্যাপক ক্ষতির সম্ভাবনা দেখা দেয়। তাছাড়া ধানগাছের গোড়াপঁচনের কারণেও কিছু কিছু এলাকায় ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে।  ক্ষতি গ্রস্থ এলাকার কৃষকদের অভিযোগ - তারা সরকারিভাবে কোনো পরামর্শ  বা সহযোগিতা পাচ্ছেন না।  তারা জানান, সরেজমিনে মাঠ পরিদর্শন করে ব্যবস্থা নেয়া  কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের  দায়িত্ব থাকা সত্বেও তাঁরা খোঁজ খবর নেননি।  ব্যক্তি উদ্দ্যোগে কেউ কেউ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তাদের সাথে পরামর্শ করে বালাই নাশক ব্যবহার করলেও তা যথেষ্ট ছিলনা। তা সত্বেও হাল ছাড়েননি এ অঞ্চলের কৃষকেরা।  সব মিলিয়ে  এবার সিরাজগঞ্জে ইরি- বোরোর বাম্পার ফলনের আশা সংশ্লিষ্ট সকলের।

সিরাজগঞ্জের সর্বত্র ইরি বোরো ধান কাটা ও মাড়াইয়ের ধুম চলছে। প্রচন্ড রোদ আর গরমে কর্মব্যস্ত মানুষের নাভিশ্বাস। তার পরও থেমে নেই মৌসুমী এ ফসল ঘরে তোলার কাজ। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে দেশের শষ্যভান্ডারখ্যাত তাড়াশের চলনবিলে এবার ইরিধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। নিম্নাঞ্চল হওয়ায় আগাম বৃষ্টি ও বর্ষার শঙ্কায় এ অঞ্চলে আগেভাগেই ইরি বোরো রোপন করা হয়ে থাকে। যার কারণে চৈত্র মাসের মাঝামাঝি থেকে শুরু করে বৈশাখের মাঝামাঝি এ সময়েই কৃষকেরা তাদের ফসল ঘরে তোলার কাজ শেষ করেন । জেলার উল্লাপাড়া, রায়গঞ্জ, শাহজাদপুর, কামারখন্দ এ এলাকাগুলো তুলনামুলক উচ্চ হওয়ায় সেখানে দেরিতে চাষ করা হয়। আর ফসল কাটতেও দেরি হয়। জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ঘুরে কৃষকদের সাথে কথা বলে জানা গেছে এবার আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় ইরিবোরোর বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা আছে। কিছুকিছু অঞ্চলের ধানে কারেন্ট পোকা ( এক ধরনের ছত্রাক) আক্রমণ করায় ব্যাপক ক্ষতির সম্ভাবনা দেখা দেয়। তাছাড়া ধানগাছের গোড়াপঁচনের কারণেও কিছু কিছু এলাকায় ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। ক্ষতি গ্রস্থ এলাকার কৃষকদের অভিযোগ - তারা সরকারিভাবে কোনো পরামর্শ বা সহযোগিতা পাচ্ছেন না। তারা জানান, সরেজমিনে মাঠ পরিদর্শন করে ব্যবস্থা নেয়া কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের দায়িত্ব থাকা সত্বেও তাঁরা খোঁজ খবর নেননি। ব্যক্তি উদ্দ্যোগে কেউ কেউ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তাদের সাথে পরামর্শ করে বালাই নাশক ব্যবহার করলেও তা যথেষ্ট ছিলনা। তা সত্বেও হাল ছাড়েননি এ অঞ্চলের কৃষকেরা। সব মিলিয়ে এবার সিরাজগঞ্জে ইরি- বোরোর বাম্পার ফলনের আশা সংশ্লিষ্ট সকলের।

১৬